অনলাইন ডেস্ক :
বগুড়ার নন্দীগ্রামে ৫ বছর পর কবরস্থান থেকে নিহত সাংবাদিক শফিউল আলম বিপুলের লাশ উত্তোলন করা হয়েছে। ৭ ডিসেম্বর মঙ্গলবার সকাল ১১ টায়, দিকে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে থানা পুলিশ উপজেলার ভাটগ্রাম ইউনিয়নের বর্ষণ গ্রামে নিহত সাংবাদিক শফিউল আলম বিপুলের পারিবারিক কবরস্থান থেকে এ লাশ উত্তোলন করেন।
নিহত সাংবাদিক শফিউল আলম বিপুলকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করার অভিযোগ এনে তার ছোট ভাই রফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে গত বছরের ৬ ডিসেম্বর সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। আদালতের নির্দেশে মামলাটি গত ৯ সেপ্টেম্বর থানায় রেকর্ডভূক্ত হয়।
এরপর আদালতের নির্দেশে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রুপম দাসের উপস্থিতিতে থানা পুলিশ তার লাশ উত্তোলন করে ময়না তদন্তের জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করে।
এ মামলার আসামি করা হয়েছে উপজেলার বর্ষণ গ্রামের মোজাম্মেল হকের ছেলে আমিনুল ইসলাম জুয়েলসহ (৩৫) ৮ জনকে।
নিহত সাংবাদিক শফিউল আলম বিপুলকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করার অভিযোগ এনে তার ছোট ভাই রফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে গত বছরের ৬ ডিসেম্বর সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। আদালতের নির্দেশে মামলাটি গত ৯ সেপ্টেম্বর থানায় রেকর্ডভূক্ত হয়।
নিহত সাংবাদিক শফিউল আলম বিপুলের ছোট ভাই কামরুল হাসান বলেন, আসামিরা পরিকল্পিতভাবে আমার ভাইকে হত্যা করেছে। ঘটনার দিন আমার ভাইয়ের মোটরসাইকেলের পিছনে বসে থাকা জুয়ের ভাইয়ের মাথায় আঘাত করে। এরপর ওই হত্যার ঘটনাটি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা বলে প্রচার করে। আমরা হত্যা মামলার আসামিদের শাস্তি চাই।
নন্দীগ্রাম থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি আবুল কালাম আজাদ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, লাশ উত্তোলন করে ময়না তদন্তের জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হা