গফুর আহমেদ ,নন্দীগ্রাম(বগুড়া) থেকেঃ বগুড়ার নন্দীগ্রামে ৪নং থালতা মাঝগ্রাম ইউনিয়নের মাঝগ্রাম গ্রামে শনিবার (১৪ই সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টায় মাঝগ্রাম এম,এ সিনিয়র ফাজিল (ডিগ্রী) মাদ্রাসার এবতেদায়ী শাখার ছাত্রী শহিদুল ইসলামের মেয়ে ৩য় শ্রেণীর ছাত্রী মোছাঃ সামিয়া খাতুন সাথী (১২) কে মাদরাসার দপ্তরী একই গ্রামের মৃত আকবর হোসেন এর ছেলে মোঃ আলমগীর হোসেন বাবলু (৪৫) মাদরাসার গেট সংলগ্ন নিজ বাড়ীতে কৌশলে ডেকে নিয়ে ধর্ষণ করে।
প্রাপ্ত তথ্যে জানা যায়, মেয়েটি মাদরাসায় বই রেখে কমিউনিটি কিনিকে ঔষধ আনতে যায়। ঔষধ নিয়ে ফেরার পথে দপ্তরী আলমগীর হোসেন বাবলু মাদরাসা গেট সংলগ্ন নিজ বাড়িতে ডেকে নিয়ে ধর্ষণ করে। এসময় মেয়েটির চিৎকারে আশে পাশের লোকজন ছুটে গিয়ে মেয়েটিকে উদ্ধার করে এবং ধর্ষককে স্থানীয় জনগন হাতে নাতে আটক করে কুমিড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে খবর দেয়।
খরব পেয়ে পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের (আইসি) মোঃ আজিজুর রহমানের নেতৃত্বে সঙ্গীয় ফোর্সসহ ধর্ষককে গ্রেফতার করে নন্দীগ্রাম থানায় নিয়ে আসে।
এবিষয়ে উক্ত মাদরাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্য আইয়ুব আলীর সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, ধর্ষকের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি চাই।
এব্যাপারে নন্দীগ্রাম থানার ওসি শওকত কবিরের সঙ্গে কথা বললে তিনি বলেন,থানায় ২০০০ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৯(১) ধারায় ধর্ষনের দায়ে ধর্ষকের বিরুদ্ধে মামলা রুজু হয়েছে এবং ধর্ষক ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছে।