উপাচার্য এবং নতুন শিক্ষকদের নিয়ে বিভ্রান্তিকর সংবাদ, নতুন শিক্ষকদের প্রতিবাদ

নোবিপ্রবি প্রতিনিধি

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের(নোবিপ্রবি)
উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. দিদার-উল-আলম এবং সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকদের বিরুদ্ধে বিভ্রান্তিকর সংবাদের বিষয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছে সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকরা।

এক বিবৃতিতে তারা বলেন, ‘নির্মল কর, মঙ্গল কর, মলিন মর্ম মুছায়ে’ স্লোগানে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়(নোবিপ্রবি) যখন দেশের অন্যতম শিক্ষাবিদ ও নোবিপ্রবি’র কাণ্ডারী অধ্যাপক ড. মো. দিদার-উল-আলম এর নেতৃত্বে এক ঝাঁক প্রতিশ্রুতিশীল তরুণ শিক্ষকদের আগমনে সবাইকে সাথে নিয়ে আরও একটি সফল বছর শুরু করতে যাচ্ছিলো, ঠিক তখনই একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত অনাকাঙ্ক্ষিত, মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদ অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত (৫৪ তম রিজেন্ট বোর্ড) শিক্ষক সমাজকে চরমভাবে বিস্মিত, ব্যথিত ও মর্মাহত করেছে।

বিবৃতিতে তারা আরো বলেন, গত ১৯ এপ্রিল ২০২২, মঙ্গলবার দেশের একটি জাতীয় দৈনিকে– ‘অনিয়ম দুর্নীতিতে ডুবতে বসেছে নোয়াখালী প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়’ শিরোনামে যে সংবাদটি প্রকাশিত হয় সেটি আদতে অসত্য, বিকৃত মস্তিষ্ক প্রসূত ও সম্পূর্ণ উদ্দেশ্য প্রণোদিত সংবাদ। যেখানে সত্য সংবাদের যথার্থ শিরোনাম হওয়ার কথা ছিল– ‘নানান সমস্যায় জর্জরিত ডুবতে বসা নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় পরিত্রাণ পেয়েছে যোগ্য নেতৃত্বের কল্যাণে’, সেখানে এহেন অসৎ উদ্দেশ্য প্রণোদিত সংবাদে কেবল একজন সৎ, আদর্শবান ও দক্ষ উপাচার্য অসম্মানিত হননি, বরং বিশ্ববিদ্যালয়েরও সম্মানহানি হয়েছে বলে আমরা মনে করি।
সম্প্রতি নোবিপ্রবিতে নতুন শিক্ষক নিয়োগের স্বচ্ছতা নিয়ে অহেতুক প্রশ্ন তোলা সংবাদটি নিয়ে আজ সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকগণ বিস্মিত ও হতবিহ্বল। অত্র নিয়োগ যেখানে ইতোমধ্যে দেশব্যাপী সমাদৃত হয়েছে, স্বচ্ছতা ও সততার প্রতি দেশের মেধাবীদের অনুপ্রাণিত করেছে এবং ঘুষ-তদবির-অসদুপায় এর চোয়ালে সজোরে চপেটাঘাত করেছে, সেখানে এমন নিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন তোলায় আমাদের মনে সন্দেহের দানা বাসা বাঁধে যে এরা আসলে কী চায়? আমরা জানাতে চাই যে, নিজ স্বার্থে অন্ধ শক্তি একটি স্বচ্ছ নিয়োগ প্রশ্নবিদ্ধ করার লক্ষ্যে শুরু থেকেই কাজ করে আসছে যা শিক্ষক সমাজ এবং নোবিপ্রবি’র জন্য লজ্জাজনক এবং হুমকিস্বরূপ। তাছাড়া, ঠিক যখনই নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকদের কাছ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় গ্রহণযোগ্য সেবা পেতে শুরু করেছে এবং পাঠ দানে ও গবেষণায় তাদের যথেষ্ট আগ্রহ ও পারদর্শিতা দেখিয়ে যাচ্ছে, তখন এমন বানোয়াট ও অসত্য তথ্য প্রচার নবাগত শিক্ষকদের হতাশ করে তুলবে। নতুন শিক্ষকগণের যোগ্যতা, আন্তরিকতা ও প্রচেষ্টা নিয়ে যখন শিক্ষার্থীরাই সন্তুষ্ট ও প্রশংসায় মুখর, তখন কার স্বার্থে এহেন হীন প্রচারণা? এছাড়াও সংবাদটিতে মাননীয় উপাচার্যের বিরুদ্ধে করা অবস্থান জনিত অনিয়ম, অর্থ তছরুপ ও অন্যান্য যে অনিয়মের কথা উল্লেখ করা হয় তা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। এমন ভিত্তিহীন সংবাদের নেপথ্যে যে একটি কুচক্রী মহল কাজ করে যাচ্ছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। তাই এই শিক্ষক সমাজ শুধুমাত্র মিথ্যে সংবাদই না, সেই সকল কুচক্রী মহলের বিরুদ্ধে জোর প্রতিবাদ জানাচ্ছে। স্বাধীনতার পর হতেই ৫৭ হাজার বর্গমাইলের এই বদ্বীপটি স্বাক্ষী হয়েছে অনেক মীর জাফর-মোশতাক গং দের, তেমনি আজ বদ্বীপেরই একটি অন্যতম বিদ্যাপীঠ, নোবিপ্রবির ১০১ একরও কুচক্রীমহলের কুনজরে পড়েছে। কিন্তু এই শিক্ষক সমাজ বিশ্বাস করে, যতদিন মুজিব আদর্শে আদর্শিক ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী শিক্ষকগণ নোবিপ্রবির মাটিতে অবস্থান করছেন, ততদিন কোনরকম অন্যায় বাধা, মিথ্যা বানোয়াট সংবাদ ও ক্ষতির প্রচেষ্টা সফল হতে দিবে না। এমন কার্যকলাপের বিরুদ্ধে শিক্ষক সমাজ সবসময় রুখে দাঁড়াবেন।

পরিশেষে, সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত এই শিক্ষক সমাজ নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এর অন্যতম সফল, সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. দিদার-উল-আলমের বিরুদ্ধে উল্লেখিত সকল মিথ্যা বানোয়াট সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে এবং প্রশাসনের প্রতি এই ন্যাক্কারজনক উপস্থাপনার নেপথ্যের মানুষগুলোর মুখোশ উন্মোচন করে এদের বিরুদ্ধে অতিদ্রুত যথাযথ ব্যবস্থা নেয়ার আর্জি জানাচ্ছে। একইসাথে, শিক্ষক সমিতির সম্মানিত নেতৃবৃন্দকে অতিদ্রুত প্রতিবাদলিপি প্রদানসহ প্রকাশিত মিথ্যা সংবাদটি প্রত্যাহারের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানাচ্ছে।

নোবিপ্রবি প্রতিনিধি

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের(নোবিপ্রবি)
উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. দিদার-উল-আলম এবং সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকদের বিরুদ্ধে বিভ্রান্তিকর সংবাদের বিষয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছে সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকরা।

এক বিবৃতিতে তারা বলেন, ‘নির্মল কর, মঙ্গল কর, মলিন মর্ম মুছায়ে’ স্লোগানে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়(নোবিপ্রবি) যখন দেশের অন্যতম শিক্ষাবিদ ও নোবিপ্রবি’র কাণ্ডারী অধ্যাপক ড. মো. দিদার-উল-আলম এর নেতৃত্বে এক ঝাঁক প্রতিশ্রুতিশীল তরুণ শিক্ষকদের আগমনে সবাইকে সাথে নিয়ে আরও একটি সফল বছর শুরু করতে যাচ্ছিলো, ঠিক তখনই একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত অনাকাঙ্ক্ষিত, মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদ অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত (৫৪ তম রিজেন্ট বোর্ড) শিক্ষক সমাজকে চরমভাবে বিস্মিত, ব্যথিত ও মর্মাহত করেছে।

বিবৃতিতে তারা আরো বলেন, গত ১৯ এপ্রিল ২০২২, মঙ্গলবার দেশের একটি জাতীয় দৈনিকে– ‘অনিয়ম দুর্নীতিতে ডুবতে বসেছে নোয়াখালী প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়’ শিরোনামে যে সংবাদটি প্রকাশিত হয় সেটি আদতে অসত্য, বিকৃত মস্তিষ্ক প্রসূত ও সম্পূর্ণ উদ্দেশ্য প্রণোদিত সংবাদ। যেখানে সত্য সংবাদের যথার্থ শিরোনাম হওয়ার কথা ছিল– ‘নানান সমস্যায় জর্জরিত ডুবতে বসা নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় পরিত্রাণ পেয়েছে যোগ্য নেতৃত্বের কল্যাণে’, সেখানে এহেন অসৎ উদ্দেশ্য প্রণোদিত সংবাদে কেবল একজন সৎ, আদর্শবান ও দক্ষ উপাচার্য অসম্মানিত হননি, বরং বিশ্ববিদ্যালয়েরও সম্মানহানি হয়েছে বলে আমরা মনে করি।
সম্প্রতি নোবিপ্রবিতে নতুন শিক্ষক নিয়োগের স্বচ্ছতা নিয়ে অহেতুক প্রশ্ন তোলা সংবাদটি নিয়ে আজ সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকগণ বিস্মিত ও হতবিহ্বল। অত্র নিয়োগ যেখানে ইতোমধ্যে দেশব্যাপী সমাদৃত হয়েছে, স্বচ্ছতা ও সততার প্রতি দেশের মেধাবীদের অনুপ্রাণিত করেছে এবং ঘুষ-তদবির-অসদুপায় এর চোয়ালে সজোরে চপেটাঘাত করেছে, সেখানে এমন নিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন তোলায় আমাদের মনে সন্দেহের দানা বাসা বাঁধে যে এরা আসলে কী চায়? আমরা জানাতে চাই যে, নিজ স্বার্থে অন্ধ শক্তি একটি স্বচ্ছ নিয়োগ প্রশ্নবিদ্ধ করার লক্ষ্যে শুরু থেকেই কাজ করে আসছে যা শিক্ষক সমাজ এবং নোবিপ্রবি’র জন্য লজ্জাজনক এবং হুমকিস্বরূপ। তাছাড়া, ঠিক যখনই নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকদের কাছ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় গ্রহণযোগ্য সেবা পেতে শুরু করেছে এবং পাঠ দানে ও গবেষণায় তাদের যথেষ্ট আগ্রহ ও পারদর্শিতা দেখিয়ে যাচ্ছে, তখন এমন বানোয়াট ও অসত্য তথ্য প্রচার নবাগত শিক্ষকদের হতাশ করে তুলবে। নতুন শিক্ষকগণের যোগ্যতা, আন্তরিকতা ও প্রচেষ্টা নিয়ে যখন শিক্ষার্থীরাই সন্তুষ্ট ও প্রশংসায় মুখর, তখন কার স্বার্থে এহেন হীন প্রচারণা? এছাড়াও সংবাদটিতে মাননীয় উপাচার্যের বিরুদ্ধে করা অবস্থান জনিত অনিয়ম, অর্থ তছরুপ ও অন্যান্য যে অনিয়মের কথা উল্লেখ করা হয় তা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। এমন ভিত্তিহীন সংবাদের নেপথ্যে যে একটি কুচক্রী মহল কাজ করে যাচ্ছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। তাই এই শিক্ষক সমাজ শুধুমাত্র মিথ্যে সংবাদই না, সেই সকল কুচক্রী মহলের বিরুদ্ধে জোর প্রতিবাদ জানাচ্ছে। স্বাধীনতার পর হতেই ৫৭ হাজার বর্গমাইলের এই বদ্বীপটি স্বাক্ষী হয়েছে অনেক মীর জাফর-মোশতাক গং দের, তেমনি আজ বদ্বীপেরই একটি অন্যতম বিদ্যাপীঠ, নোবিপ্রবির ১০১ একরও কুচক্রীমহলের কুনজরে পড়েছে। কিন্তু এই শিক্ষক সমাজ বিশ্বাস করে, যতদিন মুজিব আদর্শে আদর্শিক ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী শিক্ষকগণ নোবিপ্রবির মাটিতে অবস্থান করছেন, ততদিন কোনরকম অন্যায় বাধা, মিথ্যা বানোয়াট সংবাদ ও ক্ষতির প্রচেষ্টা সফল হতে দিবে না। এমন কার্যকলাপের বিরুদ্ধে শিক্ষক সমাজ সবসময় রুখে দাঁড়াবেন।

পরিশেষে, সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত এই শিক্ষক সমাজ নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এর অন্যতম সফল, সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. দিদার-উল-আলমের বিরুদ্ধে উল্লেখিত সকল মিথ্যা বানোয়াট সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে এবং প্রশাসনের প্রতি এই ন্যাক্কারজনক উপস্থাপনার নেপথ্যের মানুষগুলোর মুখোশ উন্মোচন করে এদের বিরুদ্ধে অতিদ্রুত যথাযথ ব্যবস্থা নেয়ার আর্জি জানাচ্ছে। একইসাথে, শিক্ষক সমিতির সম্মানিত নেতৃবৃন্দকে অতিদ্রুত প্রতিবাদলিপি প্রদানসহ প্রকাশিত মিথ্যা সংবাদটি প্রত্যাহারের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানাচ্ছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *